অজ্ঞাত এক পাঠকের
মেইল পেলাম সেদিন। উনি অভিযোগ করেছেন আমার স্মৃতিচারনে নাকি শুধুই
দূঃখ খুঁজে পান। অভিযোগ অস্বীকার করছি না, ব্যপারটা
ইচ্ছেকৃত। প্রবাস জীবনের শুরু বা
বর্তমান সময়ের নানা সমস্যা বা কস্টকর ব্যপারগুলো অনেকেই এড়িয়ে যান নানা কারনে।
এহুলোকে এড়িয়ে তুলে ধরেন নানান সুখকর সব ঘটনা যার অনেকটুকুই সত্য
না। এটাকে ঠিক মিথ্যে বলাও যাবে না। যেমন, 'মা আমি লাল গাড়ি কিনেছি' অথচ ছেলে
হয়তো ট্রেনে চেপে যাতায়াত করে। মাকে খুশি করার জন্য ছেলের এতটুকু
মিথ্যে মায়ের খুশির কাছে ম্লান হয়ে যায়। তবে অনেকেই বাড়িয়ে বলতে
পছন্দ করেন। ব্যপারটা যার যার ব্যক্তিগত ব্যপার, এ ব্যপারে
আমার মাথা ব্যথা নেই।
এখন কথা হচ্ছে কেনো আমি সুখের অনুভূতি বাদ দিয়ে দূঃখের সওদা করছি। সওদা করা রূপক অর্থে ব্যবহার করা হলেও আদতে সবাই যখন সুখের কথা বলে আমি না হয় দূঃখ বা কস্টের দিকটাই তুলে ধরি। সুখ- দূঃখ মিলেইতো আমাদের দিন রাত্রি।
২০১১ শেষ হতে চল্লো। স্মৃতি ভান্ডারে কত কিছুই জমা হচ্ছে। মাঝে সাজে মনে হয় এমন কোনো প্রযুক্তি থাকতো যার মাধ্যমে সব স্মৃতিকে কোনো হার্ড ড্রাইভে নামিয়ে প্রিন্ট করা যেতো বা সোজা ব্লগে তুলে দেয়া যেতো। ব্যপরাটা মন্দ হতো না। তবে সমস্যাও কম হতো না ! এমন কিছু হয়তো নিজের অজান্তে বের হয়ে এলো যা কাউকে জানাতে চাই না ।
এখন কথা হচ্ছে কেনো আমি সুখের অনুভূতি বাদ দিয়ে দূঃখের সওদা করছি। সওদা করা রূপক অর্থে ব্যবহার করা হলেও আদতে সবাই যখন সুখের কথা বলে আমি না হয় দূঃখ বা কস্টের দিকটাই তুলে ধরি। সুখ- দূঃখ মিলেইতো আমাদের দিন রাত্রি।
২০১১ শেষ হতে চল্লো। স্মৃতি ভান্ডারে কত কিছুই জমা হচ্ছে। মাঝে সাজে মনে হয় এমন কোনো প্রযুক্তি থাকতো যার মাধ্যমে সব স্মৃতিকে কোনো হার্ড ড্রাইভে নামিয়ে প্রিন্ট করা যেতো বা সোজা ব্লগে তুলে দেয়া যেতো। ব্যপরাটা মন্দ হতো না। তবে সমস্যাও কম হতো না ! এমন কিছু হয়তো নিজের অজান্তে বের হয়ে এলো যা কাউকে জানাতে চাই না ।