মঙ্গলবার, ১৭ আগস্ট, ২০১০

নোংরা ছোটলোকি মিথ্যাচারের প্রমান রেখে দিলাম

খালেদা জিয়ার জন্ম বৃত্তান্তের বিবরণ

খালেদা জিয়ার জন্ম বৃত্তান্তের বিবরণ



ভোটারের তথ্য বিবরণী

ভোটারের তথ্য বিবরণী

সেই ঐতিহাসিক মার্কশীট

বিয়ের কাবিন

সেই ঐতিহাসিক মার্কশীট 


কৃতজ্ঞতা ও লিংক শওকত হোসেন মাসুম

একজন লিখেছে:
খালেদা জিয়ার পরবর্তী জন্মদিন সেপ্টেম্বর মাসে। উনি অনেক বড় নেত্রী হওয়ার কারণে একসাথে জন্ম নিতে পারেননি, তিনটা সহজ ইনস্টলমেন্টে জন্মাইছেন!!!

অন্য একজন কনফার্ম করলো:
ইনস্টলমেন্ট তো ৫টা। তার বাবা ইস্কান্দর মিয়ার তথ্যমতে তার আসল জন্ম তারিখ হলো ৫ সেপ্টেম্বর ১৯৪৫। শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষার রেকর্ড অনুযায়ী ৫ সেপ্টেম্বর ১৯৪৬ (স্কুলে ভর্তির সময় একবছর বয়স কমিয়েছিলেন)। জিয়াউর রহমানের সাথে বিয়ের কাবিননামায় ৯ আগস্ট ১৯৪৪ (বয়স বাড়িয়ে না হলে বাল্যবিবাহ হতো আইনত)। ১৯৯১ তে শপথ গ্রহণের সরকারি তথ্য অনুযায়ী ১৯ আগস্ট ১৯৪৭। ১৯৯১তে দৈনিক বাংলায় প্রকাশিত খালেদা জিয়ার প্রেস সেক্রেটারির প্রেসনোট অনুযায়ী ১৫ আগস্ট ১৯৪৭।

ক্যাম্নে কী?
 


মাদাম কেক কাটছেন !! জম্মদিনে !!!  

৪টি মন্তব্য :

  1. সত্য প্রকাশেই আনন্দ। সংরক্ষিত দলিলটা এবার অনেকের সাথেই শেয়ার করা যাবে।

    উত্তরমুছুন
  2. একজন লিখেছে:
    খালেদা জিয়ার পরবর্তী জন্মদিন সেপ্টেম্বর মাসে। উনি অনেক বড় নেত্রী হওয়ার কারণে একসাথে জন্ম নিতে পারেননি, তিনটা সহজ ইনস্টলমেন্টে জন্মাইছেন!!!

    অন্য একজন কনফার্ম করলো:
    ইনস্টলমেন্ট তো ৫টা। তার বাবা ইস্কান্দর মিয়ার তথ্যমতে তার আসল জন্ম তারিখ হলো ৫ সেপ্টেম্বর ১৯৪৫। শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষার রেকর্ড অনুযায়ী ৫ সেপ্টেম্বর ১৯৪৬ (স্কুলে ভর্তির সময় একবছর বয়স কমিয়েছিলেন)। জিয়াউর রহমানের সাথে বিয়ের কাবিননামায় ৯ আগস্ট ১৯৪৪ (বয়স বাড়িয়ে না হলে বাল্যবিবাহ হতো আইনত)। ১৯৯১ তে শপথ গ্রহণের সরকারি তথ্য অনুযায়ী ১৯ আগস্ট ১৯৪৭। ১৯৯১তে দৈনিক বাংলায় প্রকাশিত খালেদা জিয়ার প্রেস সেক্রেটারির প্রেসনোট অনুযায়ী ১৫ আগস্ট ১৯৪৭।

    ক্যাম্নে কী?

    উত্তরমুছুন
  3. ভালো করেছেন!
    এমন মেজাজ গরম করা ব্যাপার এই সব নোংরামি!

    খালেদাকে নিয়ে গপ্প


    http://ibappy.blogspot.com/2010/08/10.html

    উত্তরমুছুন
  4. হিসাব করে দেখা যায়, মানুষ এর জীবনে প্রতিটা দিন-ই জন্মদিন হিসাবে পালন করা যায়।
    কারন তুমি জন্মের পর প্রতিদিন ই একটু একটু করে বেড়ে উঠ,
    জন্মদিন পালন না করে যদি জন্মমাস পালন করা হয়,তাহলে মনে হয় আজকের এই দিনটা কারোর জন্যই বিতর্কিত হত নাহ।
    যেহেতু জন্মদিন উজ্জাপন করা হয়,তাহলে মনে হয় কোন ব্যাক্তিকে একক ভাবে দোষারোপ করা উচিৎ নাহ।
    জন্মদিন এ উৎসব করার অধিকার তোমার আমার সবার আছে।

    উত্তরমুছুন

আপনার মন্তব্য পেলে খুশি হবো, সে যত তিক্তই হোক না কেনো।
পোস্টে মন্তব্যের দায়-দায়িত্ব একান্তই মন্তব্যকারীর। মন্তব্য মডারেশন আমি করি না, তবে অগ্রহনযোগ্য ( আমার বিবেচনায় ) কোনো মন্তব্য আসলে তা মুছে দেয়া হবে সহাস্য চিত্তে।