সেই ঐতিহাসিক মার্কশীট
কৃতজ্ঞতা ও লিংক শওকত হোসেন মাসুম
একজন লিখেছে:
খালেদা জিয়ার পরবর্তী জন্মদিন সেপ্টেম্বর মাসে। উনি অনেক বড় নেত্রী হওয়ার কারণে একসাথে জন্ম নিতে পারেননি, তিনটা সহজ ইনস্টলমেন্টে জন্মাইছেন!!!
অন্য একজন কনফার্ম করলো:
ইনস্টলমেন্ট তো ৫টা। তার বাবা ইস্কান্দর মিয়ার তথ্যমতে তার আসল জন্ম তারিখ হলো ৫ সেপ্টেম্বর ১৯৪৫। শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষার রেকর্ড অনুযায়ী ৫ সেপ্টেম্বর ১৯৪৬ (স্কুলে ভর্তির সময় একবছর বয়স কমিয়েছিলেন)। জিয়াউর রহমানের সাথে বিয়ের কাবিননামায় ৯ আগস্ট ১৯৪৪ (বয়স বাড়িয়ে না হলে বাল্যবিবাহ হতো আইনত)। ১৯৯১ তে শপথ গ্রহণের সরকারি তথ্য অনুযায়ী ১৯ আগস্ট ১৯৪৭। ১৯৯১তে দৈনিক বাংলায় প্রকাশিত খালেদা জিয়ার প্রেস সেক্রেটারির প্রেসনোট অনুযায়ী ১৫ আগস্ট ১৯৪৭।
ক্যাম্নে কী?
|
সত্য প্রকাশেই আনন্দ। সংরক্ষিত দলিলটা এবার অনেকের সাথেই শেয়ার করা যাবে।
উত্তরমুছুনএকজন লিখেছে:
উত্তরমুছুনখালেদা জিয়ার পরবর্তী জন্মদিন সেপ্টেম্বর মাসে। উনি অনেক বড় নেত্রী হওয়ার কারণে একসাথে জন্ম নিতে পারেননি, তিনটা সহজ ইনস্টলমেন্টে জন্মাইছেন!!!
অন্য একজন কনফার্ম করলো:
ইনস্টলমেন্ট তো ৫টা। তার বাবা ইস্কান্দর মিয়ার তথ্যমতে তার আসল জন্ম তারিখ হলো ৫ সেপ্টেম্বর ১৯৪৫। শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষার রেকর্ড অনুযায়ী ৫ সেপ্টেম্বর ১৯৪৬ (স্কুলে ভর্তির সময় একবছর বয়স কমিয়েছিলেন)। জিয়াউর রহমানের সাথে বিয়ের কাবিননামায় ৯ আগস্ট ১৯৪৪ (বয়স বাড়িয়ে না হলে বাল্যবিবাহ হতো আইনত)। ১৯৯১ তে শপথ গ্রহণের সরকারি তথ্য অনুযায়ী ১৯ আগস্ট ১৯৪৭। ১৯৯১তে দৈনিক বাংলায় প্রকাশিত খালেদা জিয়ার প্রেস সেক্রেটারির প্রেসনোট অনুযায়ী ১৫ আগস্ট ১৯৪৭।
ক্যাম্নে কী?
ভালো করেছেন!
উত্তরমুছুনএমন মেজাজ গরম করা ব্যাপার এই সব নোংরামি!
খালেদাকে নিয়ে গপ্প
http://ibappy.blogspot.com/2010/08/10.html
হিসাব করে দেখা যায়, মানুষ এর জীবনে প্রতিটা দিন-ই জন্মদিন হিসাবে পালন করা যায়।
উত্তরমুছুনকারন তুমি জন্মের পর প্রতিদিন ই একটু একটু করে বেড়ে উঠ,
জন্মদিন পালন না করে যদি জন্মমাস পালন করা হয়,তাহলে মনে হয় আজকের এই দিনটা কারোর জন্যই বিতর্কিত হত নাহ।
যেহেতু জন্মদিন উজ্জাপন করা হয়,তাহলে মনে হয় কোন ব্যাক্তিকে একক ভাবে দোষারোপ করা উচিৎ নাহ।
জন্মদিন এ উৎসব করার অধিকার তোমার আমার সবার আছে।