এলটিটিইর পরাজয়ের মধ্যে দিয়ে একটি স্বপ্নের মৃত্য ঘটলো, স্বাধীনতার স্বপ্ন। স্বাধীন তামিল ইলম, এলটিটিই, প্রভাকরন - আজ সবটাই ইতিহাস । সব স্বাধীনতার প্রচেষ্টা আলোর মুখ দেখে না হয়তো, যেমনটি সফল হয়নি আশির দশকের শিখদের স্বাধীন খালিস্তান-রাস্ট্রের স্বপ্ন ।
"প্রভাকরন " একদলের কাছে সুর্যদেবতা - অন্য দলের কাছে হিংস্র দানব। একজন স্বাধীনতাকামী নেতা - একজন খুনী- একজন পিতা - একটি ইতিহাস।
তামিলরাও একটি স্বাধীন দেশের স্বপ্ন দেখেছিলো। সে স্বপ্ন নিয়ে হয়তো কোনো তামিল তরুন বুকে বোমা বেঁধে আত্মঘাতী হবে, কিছু নিস্পাপ মানুষ মেরে স্বাধীনতার স্বপ্ন আরেক তরুনের কাছে হস্তান্তর করে যাবে। তবুও বেঁচে থাকবে স্বপ্ন ,একটি স্বাধীন দেশের স্বপ্ন - সিংহলী বিষম্য থেকে মুক্ত একটি দেশ।
ইতিহাসে হয়তো অনেক কিছু লেখা হবে; কিছু সত্য- - কিছু মিথ্যা। হাজার হাজার মানুষের রক্তের বিনিময়ে যে স্বাধীনতার স্বপ্ন সেটা কিন্তু মিথ্যে ছিলো না।
স্বপ্মের মৃত্য নেই।
ইতিহাসে হয়তো অনেক কিছু লেখা হবে; কিছু সত্য- - কিছু মিথ্যা। হাজার হাজার মানুষের রক্তের বিনিময়ে যে স্বাধীনতার স্বপ্ন সেটা কিন্তু মিথ্যে ছিলো না।
উত্তরমুছুনস্বপ্মের মৃত্য নেই।
ধন্যবাদ।
প্রসঙ্গটা নিয়ে লিখব লিখব করে দেরি হয়ে গেল। আপনার পোস্টটা পড়ার পর মনে হলো, আমার লেখার আর কিছু নাই।
উত্তরমুছুনবাংলাদেশ স্বাধীন না হলে, স্বাধীনতার প্রচেষ্টা ব্যর্থ হলে কী হতো এটা ভেবে শিউরে উঠি।