তুমুল ব্যস্ত একটি সপ্তাহ পার করে আরেকটি ব্যস্ত সপ্তাহ শুরু করছি। ঘটা করে বলার মতো আহামরি কিছু ঘটেনি। পুরনো সেই গানটিই এক ঘেয়ে সুরে বেজে চলছে।
প্রচন্ড ঠান্ডা পরেছে, যদিও শীতকুমারের হাঁক ডাক সেভাবে শুরুই হয়নি। রাতে গাড়ির উপরে জমে থাকা শিশির দেখে ঠান্ডার আমেজটুকু আন্দাজ করা যায়। সকালে ঘুম থেকে উঠতে ইচ্ছে করে না। ঘরে হিটার থাকাতে ঠান্ডা বোঝা না গেলেও বাহিরে গেলে বোঝা যায় ঠান্ডা কাকে বলে।
রাঁধতে করা মনে হয় ভুলেই গিয়েছি। গত ৩ সপ্তাহ ১ দিন রেঁধে ২ দিন খাবারের সেই পুরোনো অভ্যাসে ফিরে গিয়েছি। গতকাল রাঁধলাম মুরগি, ভেবেছিলাম খেতে খুব একটা সুবিধের হবে না। কিন্তু রান্না ভালোই হয়েছিলো, ঝাল একটু বেশী এই যা। কাজ শেষে বাসায় এসে দূপুরের খাবার বিকেলে খাই, তরকারী শেষ হয়ে গেলে রাঁধি সন্ধে বেলা, সাদাদের মতো ৮ টার মধ্যেই রাতে খাবার শেষ করে ফেলি। সমস্যা হয় মধ্য রাতে, ক্ষিদে পেয়ে যায়। ওজন বেশ কমেছে বোঝা যাচ্ছে। নিজেকে বেশ ঝরঝরে লাগে। আজ কাল ঘাস - লতা - পাতা খাবার অভ্যাস করছি, ভদ্রলোকেরা যাকে সালাদ বলে। ভালোই লাগে খেতে।
হাতের ব্যথাটা আবার একটু দেখা দিয়েছে। তেমন সমস্যা করছে না, সেরে যাবে। ব্যান্ডেজ বেঁধে রেখেছি।
গত শনিবার ক্যানবেরায় বৈশাখী মেলা হয়ে গেলো যদিও বৈশাখ শেষ হতে হতে জৈষ্ঠ মাস আসছে আসছে। যাওয়া হলো না, যদিও ইচ্ছে ছিলো অনেক। কাজ পরে গিয়েছিলো। একজন ক্ষুধার্ত মানুষকে যদি 'ফুল নেবে না খাদ্য নেবে' বলে গান শোনানো হয় তবে সে খাবারকেই বেছে নেবে। পেটে ভাত থাকলে গান গেতে ইচ্ছে করে, ছবি আঁকতে ইচ্ছে করে, আকাশে ঘুড়ি উড়াতে ইচ্ছে করে। পেটে ভাত না থাকলে সব কিছুই দুঃস্বপ্নের মতো মনে হয়, থালা ভরা গরম ভাতের সাথে ধোঁয়া উড়ানো সোনা মুগের ডালই তার কাছে পরম আরাধ্য হয়ে দাঁড়ায়। সামনে অনেক খরচ, ওসব বিলাসীতা আমাকে মানায় না। সময় হলে সবই করা যাবে। এখন যুদ্ধের সময়, বাঁশি বাজাবার নয়।
সন্ধ্যায় অল্প স্বল্প পড়াশোনা করি, মাঝে মাঝে বিরক্ত লাগে পড়াশোনা করতে। মনে হয় আর কতো! কিন্তু পড়াশোনা যে আমাকে ছাড়বে না, আমৃত্যু তাড়া করে যাবে। বিরক্তিকর একটা জিনিস।
ব্লগে লেখা লেখি বন্ধ। টুকটাক কমেন্ট করি পছন্দের মানুষগুলোর ব্লগে। ব্লগের কুরুক্ষেত্র হতে ৩০৩ হাতে দূরে থাকতে ভালো লাগে। মানুষ কেনো যে পর্দার আড়ালে থেকে রাজা উজির মেরে সেপাইয়ের শান্তি নস্ট করে বুঝতে পারি না।
প্রথম আলোর জন্য একটা লেখার জন্য বড় ভাই কতবার বলছেন, উনার ভয়ে উনার মেইল পড়তেই ভয় হয়, মেসেন্জারে অদৃশ্য হয়ে থাকি। ভাবছি লিখেই ফেলবো - আজকালের মাঝে। টপিক ঠিক করে ফেলেছি, এখন শুধু শব্দগুলোকে ইটের মতো একটির পর আরেকটি করে সাজিয়ে নেবার পালা।
প্রচন্ড ঠান্ডা পরেছে, যদিও শীতকুমারের হাঁক ডাক সেভাবে শুরুই হয়নি। রাতে গাড়ির উপরে জমে থাকা শিশির দেখে ঠান্ডার আমেজটুকু আন্দাজ করা যায়। সকালে ঘুম থেকে উঠতে ইচ্ছে করে না। ঘরে হিটার থাকাতে ঠান্ডা বোঝা না গেলেও বাহিরে গেলে বোঝা যায় ঠান্ডা কাকে বলে।
রাঁধতে করা মনে হয় ভুলেই গিয়েছি। গত ৩ সপ্তাহ ১ দিন রেঁধে ২ দিন খাবারের সেই পুরোনো অভ্যাসে ফিরে গিয়েছি। গতকাল রাঁধলাম মুরগি, ভেবেছিলাম খেতে খুব একটা সুবিধের হবে না। কিন্তু রান্না ভালোই হয়েছিলো, ঝাল একটু বেশী এই যা। কাজ শেষে বাসায় এসে দূপুরের খাবার বিকেলে খাই, তরকারী শেষ হয়ে গেলে রাঁধি সন্ধে বেলা, সাদাদের মতো ৮ টার মধ্যেই রাতে খাবার শেষ করে ফেলি। সমস্যা হয় মধ্য রাতে, ক্ষিদে পেয়ে যায়। ওজন বেশ কমেছে বোঝা যাচ্ছে। নিজেকে বেশ ঝরঝরে লাগে। আজ কাল ঘাস - লতা - পাতা খাবার অভ্যাস করছি, ভদ্রলোকেরা যাকে সালাদ বলে। ভালোই লাগে খেতে।
হাতের ব্যথাটা আবার একটু দেখা দিয়েছে। তেমন সমস্যা করছে না, সেরে যাবে। ব্যান্ডেজ বেঁধে রেখেছি।
গত শনিবার ক্যানবেরায় বৈশাখী মেলা হয়ে গেলো যদিও বৈশাখ শেষ হতে হতে জৈষ্ঠ মাস আসছে আসছে। যাওয়া হলো না, যদিও ইচ্ছে ছিলো অনেক। কাজ পরে গিয়েছিলো। একজন ক্ষুধার্ত মানুষকে যদি 'ফুল নেবে না খাদ্য নেবে' বলে গান শোনানো হয় তবে সে খাবারকেই বেছে নেবে। পেটে ভাত থাকলে গান গেতে ইচ্ছে করে, ছবি আঁকতে ইচ্ছে করে, আকাশে ঘুড়ি উড়াতে ইচ্ছে করে। পেটে ভাত না থাকলে সব কিছুই দুঃস্বপ্নের মতো মনে হয়, থালা ভরা গরম ভাতের সাথে ধোঁয়া উড়ানো সোনা মুগের ডালই তার কাছে পরম আরাধ্য হয়ে দাঁড়ায়। সামনে অনেক খরচ, ওসব বিলাসীতা আমাকে মানায় না। সময় হলে সবই করা যাবে। এখন যুদ্ধের সময়, বাঁশি বাজাবার নয়।
সন্ধ্যায় অল্প স্বল্প পড়াশোনা করি, মাঝে মাঝে বিরক্ত লাগে পড়াশোনা করতে। মনে হয় আর কতো! কিন্তু পড়াশোনা যে আমাকে ছাড়বে না, আমৃত্যু তাড়া করে যাবে। বিরক্তিকর একটা জিনিস।
ব্লগে লেখা লেখি বন্ধ। টুকটাক কমেন্ট করি পছন্দের মানুষগুলোর ব্লগে। ব্লগের কুরুক্ষেত্র হতে ৩০৩ হাতে দূরে থাকতে ভালো লাগে। মানুষ কেনো যে পর্দার আড়ালে থেকে রাজা উজির মেরে সেপাইয়ের শান্তি নস্ট করে বুঝতে পারি না।
প্রথম আলোর জন্য একটা লেখার জন্য বড় ভাই কতবার বলছেন, উনার ভয়ে উনার মেইল পড়তেই ভয় হয়, মেসেন্জারে অদৃশ্য হয়ে থাকি। ভাবছি লিখেই ফেলবো - আজকালের মাঝে। টপিক ঠিক করে ফেলেছি, এখন শুধু শব্দগুলোকে ইটের মতো একটির পর আরেকটি করে সাজিয়ে নেবার পালা।
Sumon, Ekbra time kore chole asho basahi. Koth ahobe are khaoa hobe. sotty daun shit. kal badminton khellam, ektu bhalo fil korchee. Weight komate hobe shigri. Fittness er jonnou khelchee. Bhalo theko
উত্তরমুছুনKamrul
Engllish e likhlam. Bnagla likhte pari na. chesta kobo pore.parle technik ta bole dio.
উত্তরমুছুনPhone koro time pele
Kamrul