বৃহস্পতিবার, ১৪ জুন, ২০০৭

সেক্সুয়াল এবিউসিং : নারী

২০০৭-০১-২৫ ০৯:১৫:৫৮

জীবনের সর্বক্ষেত্রে মেয়েদের যে সব সমস্যার সমু্যক্ষিন হতে হয় তার মধ্যে সেক্সুয়াল এবিয়সিং অন্যতম।

সেটা অনেক জায়গাতেই হতে পারে। নিজ পরিবারের মধ্য থেকে যেমন হতে পারে ঠিক তেমনি হতে পারে কর্মক্ষেত্রে। নিজ পরিবারের খুব আপন জনের কাছ থেকে তা হলে সেই নিস্পাপ মেয়েটাকে বয়ে বেড়াতে হয় সারাটা জীবন। শারীরিক ও মানসিক যে আঘাত সে পায় তার রেশ রয়ে যায় সারাটা জীবন কারন অনেক সময়ই এটা ঘটে খুব অল্প বয়সে। এ সময় মেয়েটা পারে না কউকে বলতে , না পারে সইতে।

কৈশরে এসে মেয়েদের সমস্যাটা আরো বেড়ে যায়। এ সময় পড়াশুনা ও অন্যান্য কাজে তাকে বাহিরে বেরুতে হয়। ইভ টিজিং এর সমু্যক্ষিন হতে হয় সে সময়।এটা যে সব সময় শুধুই অল্প বয়স্ক ছেলেদের কাছ থেকেই তা নয় অনেক সময় মধ্যবয়স্ক লোকদের কাছ থেকেও চলে আসে।বাসে উঠার সময় বাসের স হকারীর অযাচিত স্পর্শ , বাসে বসা বা দাঁরানো অবস্থায় বাজে স্প র্শের মতো সেক্সুয়াল এবিউসিং এর মুখোমুখি হতে হয় মেয়েদের প্রতিনিয়ত।এ ক্ষেত্রে প্রতিবাদ করলেও শুনতে হয় ' এতই যদি সূচিবায়ুতা তখন নিজের গাড়িতে চড়েন না কেনো ?' এ সময় সে মেয়েটার চুপ করে থাকা ছাড়া আর করার কিছু থাকে না।

স্কুল -কলেজে স্নেহের নামেও অনেক পুরুষ শিক্ষকের শারীরিক স্পর্শস হ্য করতে হয়, অনেক সময় প্রতিবাদ করলে মেয়েটাকেই খারাপ বেয়াদব মেয়ের লেবেল লাগিয়ে দেয়া হয়।

অফিসে কাজ করার সময় ও অনেক সমস্যা দেখা দেয়। বস বা স হ কর্মির বাজে কথা ও স্পর্শস হ্য করতে হয়। অনেক কথাই আছে যে গুলো মেয়েদের সামনে বলা যায় না বা বলা উচিৎ না, সে কথাগুলোই উদ্দেশ্যমুলক বলা হয় মেয়েদের সামনে । এক ধরনের মর্ষকামীতা কাজ করে এ সময়।

সেক্সুয়াল এবিউসিং যে শারিরীক বা ভারবাল ভাবে হয় তা না, সেটা মানসিক ভাবেও হতে পারে।

দেশে আইন আছে এর প্রতিকারে কিন্তু এর সফল প্রয়োগ কি দেখা যায়?
এর জন্য দরকার সামাজিক ও পারিবারিক সচেতনতা ও শিক্ষা।

রেটিং:০.০/০
১৬টি মন্তব্য
২৩১বার পঠিত
অতিথি বলেছেন :
২০০৭-০১-২৫ ১৫:১৮:১৪
আপনার বক্তব্যের সাথে পুরোপুরি একমত.....পর্্রেয়াজনীয় লেখা... আমাদের এসব ব্যাপারে সচেতনতা বৃদ্ধি করা দরকার...
ভাসমান বলেছেন :
২০০৭-০১-২৫ ১৫:৪৫:০৪
ভালো পোষ্ট। আইন দিয়ে হবেনা যদিনা আমরা নিজেদের মানসিকতা ন িবদলাই।
হারাধন বলেছেন :
২০০৭-০১-২৫ ১৫:৫৯:৪৮
ব্যান আনব্যানে জীবন শ্যাষ
মাহবুব সুমন বলেছেন :
২০০৭-০১-২৫ ১৬:০১:৪১
এরশাদ, আপনার কমেন্ট আমার পোস্টের মূল সুরের সাথে খাপ না খাওয়াতে ও আমার কাছে নোংরা মনে হওয়াতে মুছে দিয়েছি। আবারো মুছবো।আর পোস্ট প্রথম পাতায় আসবে কি অন্য পাতায় আসবে সেটা আমার ব্যক্তিগত বিষয়। ব্যান করছি না।
হারাধন বলেছেন :
২০০৭-০১-২৫ ১৬:০২:৩৯
Sexual Abuse not Sexual Abusing
মোহাম্মদ এরশাদ বলেছেন :
২০০৭-০১-২৫ ১৬:০৬:০৯
হ বইসা বইসা কমেন্ট মুছেন.........পুরা আউলা......................
মাহবুব সুমন বলেছেন :
২০০৭-০১-২৫ ১৬:১০:৫৮
ধন্যবাদ @ হারাধন, সংশোধন করছি।
অতিথি বলেছেন :
২০০৭-০১-২৫ ১৬:১৩:৩৭
পোস্ট ভালৈছে।
অতিথি বলেছেন :
২০০৭-০১-২৫ ১৬:৪৬:০১
হ পোস্ট ভালৈছে, কিন্ত অনেক কিছুই মনে হৈলো বুঝলাম না!
অতিথি বলেছেন :
২০০৭-০১-২৫ ১৭:০৮:৫২
হুমম।ভাল ভাল!!! (ক্লেজআপহাসি)
রাকিব হাসনাত সুমন বলেছেন :
২০০৭-০১-২৫ ১৭:১১:২৬
হুমম
অতিথি বলেছেন :
২০০৭-০১-২৫ ১৭:১৩:২৫
সমস্যা সমাধানের পথ কি?
অতিথি বলেছেন :
২০০৭-০১-২৫ ১৭:১৭:২৪
কর্পরেট অ্যাফিলিয়েশন বেড়ে যাওয়া কী অ্যাবিউজ বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারন?
অতিথি বলেছেন :
২০০৭-০১-২৫ ১৮:০৮:৫৫
একমত মাহবুব ভাইয়ের লগে কিন্তু একটু কথা আছিল কিছু মাইয়া নিজের কারনেই এইসবের স্বীকার হয় এইডা মানেন?
অতিথি বলেছেন :
২০০৭-০১-২৫ ১৮:৩১:০৬
ওহ!! নো!! এগুলাও সম্ভব? (চামহাসি)
অতিথি বলেছেন :
২০০৭-০১-২৬ ০১:৩৯:০১
কেউ খুন হলে, সেই ক্রাইমটার কোন জাস্টিফিকেশন নেই। যে খুন হয়েছে সে কোন ভাবে খুনীর রাগকে উসকে দিয়েছে, কিন্তু তারপরও একজন প্রাপ্তবয়স্ক খুনীর খুনের দায় সম্পূর্ণ তারই।শিশুদের তো উসকে দেয়ার কোন উপায় নেই। তারপরেও তো শিশুরা যৌন নির্যাতনের শিকার হয়।কলিগদের সামনে তাদের হজম ক্ষমতার বেশি ডোজের এক্সপ্লিসিট কথা বলে শক থেরাপীর মাধ্যমে যেই মর্ষকামী আনন্দ পায় কিছু পুরুষ, তার ভার্চুয়াল প্রমান ব্লগে পেয়েছি। কোন মেয়েকে হ্যারাস করার ইচ্ছা থাকলে, ইহা একটা ভালো অস্ত্র। :)

1 টি মন্তব্য :

আপনার মন্তব্য পেলে খুশি হবো, সে যত তিক্তই হোক না কেনো।
পোস্টে মন্তব্যের দায়-দায়িত্ব একান্তই মন্তব্যকারীর। মন্তব্য মডারেশন আমি করি না, তবে অগ্রহনযোগ্য ( আমার বিবেচনায় ) কোনো মন্তব্য আসলে তা মুছে দেয়া হবে সহাস্য চিত্তে।